The smart Trick of সমাস কাকে বলে That Nobody is Discussing

উপমিত কর্মধারয় সমাসঃ সমান ধর্মবাচক পদের প্রয়োগ না থাকলে উপমেয় ও উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। যেমনঃ মুখ চন্দ্রসদৃশ = মুখচন্দ্র।

দ্বন্দ সমাসকে প্রধানত কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেমন-

সমাসের মাধ্যমে: এক হওয়া (সম্‌= এক, আস= হওয়া)[৭]

আগে ধোয়া পরে মোছা = ধোয়ামোছা। (দুটি কৃদন্ত পদের সংযোগ)

এখানে উপমান পদটি প্রথমে বসে, তারপর সাদৃশ্যবাচক শব্দ , শেষে সাধারণ ধর্মবাচক পদ বসে উপমান + সাদৃশ্য বাচক শব্দ + সাধারণ ধর্মবাচক পদ = উপমান কর্মধারয়সমাস

ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের more info মতে,[২]

সমতল দর্পণের ব্যবহার

খ) পরপদের অর্থপ্রধান – তৎপুরুষ, কর্মধারয়, দ্বিগু।

পঞ্চমী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে পঞ্চমী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ মুখ হইতে ভ্রষ্ট = মুখভ্রষ্ট।

যাইহোক, পরবর্তী সময়ে সংস্কৃত ও জাত ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহে সমাস তৈরির উপাদানের (সমাসের অঙ্গ) সংখ্যা এবং সাহিত্যে সমাসের ব্যবহার উভয়ের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বিস্তার লাভ করেছে, যা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাসমূহের মাঝে অনন্য।

চতুর্থী-তৎপুরুষঃ চতুর্থী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে চতুর্থী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ যজ্ঞের নিমিত্ত ভূমি = যজ্ঞভূমি।

অপাদান তৎপুরুষ সমাসকে পঞ্চমী তৎপুরুষসমাস বলে কেন?

সপ্তমী-তৎপুরুষঃ সপ্তমী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে সপ্তমী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ দিবাতে নিদ্রা = দিবানিদ্রা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *